স্মরণীয় বাণী
পোস্ট হয়েছে: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৩

হযরত আলী (আ.) তাঁর ছেলে হযরত ইমাম হাসান (আ.)-কে বলেন : যুদ্ধের আহ্বান জানাবে না, আর যদি তোমাকে এরূপ আহ্বান জানানো হয় তা হলে তার জবাব দিবে। নিশ্চয়ই আহ্বানকারী সীমালঙ্ঘনকারী হয়ে থাকে। আর সীমালঙ্ঘনকারী ধরাশায়ী হয়।’- নাহাজুল বালাগা, উক্তি নং ২৩৩
হযরত আলী (আ.)-কে বলা হলো, জ্ঞানী কে তা আমাদেরকে খুলে বলুন। অতঃপর তিনি বলেন : ‘সেই জ্ঞানী যে কোন বস্তুকে যথাস্থানে স্থাপন করে।’ তারপর তাঁকে আবার জিজ্ঞাসা করা হলো : ‘জাহেল বা মূর্খের পরিচয় কি তা বলে দিন।’ অতঃপর তিনি বলেন : ‘বললাম তো।’- নাহজুল বালাগা, উক্তি নং ২৩৫
ভাষ্যকার রাজী বলেন, অর্থাৎ মূর্খ তো ঐ বক্তি যে কোন বস্তুকে যথাস্থানে রাখতে জানে না।
ইমাম সাদেক (আ.) বলেন, যে কেউ প্রচণ্ড গরমের সময় এক দিন রোজা রাখে এবং তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পড়ে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য এক হাজার ফেরেশতা মোতায়েন করে দেন যারা তার মুখম-ল বা চেহারা মাসাহ করে দেন এবং তাকে সুসংবাদ দিতে থাকেন। এরপর যে যখন ইফতার করে, আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘কতই না উত্তম তোমার (মুখনিঃসৃত) গন্ধ এবং তোমার আত্মা! হে আমার ফেরেশতাগণ! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম।’- কাফী, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ৬৫